ওষুধ ক্ষেত্রে লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করায় এগিয়ে রয়েছে
আমেরিকা
আমেরিকা
ওয়াশিংটন: ফার্মাসিউটিক্যালস বা ওষুধ ক্ষেত্রে লাইসেন্স আবশ্যিক করা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছে আমেরিকা প্রশাসন ও মার্কিন ওষুধ শিল্প৷ কিন্ত্ত একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারি উপদেষ্টা সংস্থার দাবি, ওষুধ শিল্পে লাইসেন্স আবশ্যিক করা বিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে খোদ আমেরিকারই৷ এ দেশেই ওষুধের ক্ষেত্রে আবশ্যিক লাইসেন্স ব্যবহারের হার সবচেয়ে বেশি৷
ওয়াশিংটনের নোলেজ ইকোলজি ইন্টারন্যাশনাল বা কেইআই সংস্থা জানিয়েছে, উন্নত দেশগুলি প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্ষেত্রে আবশ্যিক লাইসেন্স প্রথা চালু করেছে৷ কিন্ত্ত উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলি একই নীতি নিলে উন্নত দেশের ক্ষোভ প্রকাশ দ্বিচারিতার সমতুল্য৷
মার্কিন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনে দাখিল করা এক রিপোর্টে কেইআই জানিয়েছে, ১৯৭০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ভারত ফার্মা ক্ষেত্রে কোনও পেটেন্ট জারি করেনি৷ বরং ওষুধের ক্ষেত্রে পেটেন্টের রক্ষাকবচ নিয়ন্ত্রণ বা দূরীকরণের চেষ্টা করেছে ভারত৷ কিন্ত্ত বিশ্ব বাণিজ্য সংগঠন বা ডব্লুটিও গঠনের পর ভারত ট্রিপস চুক্তিতে সই করে৷ এই চুক্তি করার ফলেই ওষুধ ক্ষেত্রে পেটেন্ট ও আবশ্যিক লাইসেন্স ইস্যু করা জরুরি হয়ে পড়ে ভারতের পক্ষে৷ কেইআই জানিয়েছে, ভারত ও বহু উন্নয়নশীল অর্থনীতি এই চুক্তিতে সই করতে খুব একটা ইচ্ছুক ছিল না৷ কিন্ত্ত সই না করলে বাণিজ্য ক্ষেত্রে দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপবে এই ভয়ে ভারতকে সই করতে হয়৷ সুতরাং এখন ভারতকে আবশ্যিক লাইসেন্স চালুর জন্য দুষে লাভ নেই৷
কেইআইয়ের তরফে জেমস লাভ বলেছেন, শিল্প ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা-বিরোধী শক্তিগুলিকে মুছতে পেটেন্টের উপর আবশ্যিক লাইসেন্স এবং মেধাস্বত্ব অধিকার প্রভৃতি চালু করে আমেরিকা ও অন্যান্য কয়েকটি দেশ৷ ভারতও এখন একই নীতি শুরু করেছে৷ কিন্ত্ত গ্লিভেক বা নেক্সাভার নিয়ে সম্প্রতি ভারতের মাটিতে চাপে পড়েছে মার্কিন সংস্থাগুলি৷ তাই আমেরিকা এখন আবশ্যিক লাইসেন্সের জন্য ভারতকে অভিযুক্ত করছে৷ যার কোনও ভিত্তি নেই৷
ওয়াশিংটনের নোলেজ ইকোলজি ইন্টারন্যাশনাল বা কেইআই সংস্থা জানিয়েছে, উন্নত দেশগুলি প্রয়োজনীয় ওষুধ ক্ষেত্রে আবশ্যিক লাইসেন্স প্রথা চালু করেছে৷ কিন্ত্ত উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলি একই নীতি নিলে উন্নত দেশের ক্ষোভ প্রকাশ দ্বিচারিতার সমতুল্য৷
মার্কিন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনে দাখিল করা এক রিপোর্টে কেইআই জানিয়েছে, ১৯৭০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ভারত ফার্মা ক্ষেত্রে কোনও পেটেন্ট জারি করেনি৷ বরং ওষুধের ক্ষেত্রে পেটেন্টের রক্ষাকবচ নিয়ন্ত্রণ বা দূরীকরণের চেষ্টা করেছে ভারত৷ কিন্ত্ত বিশ্ব বাণিজ্য সংগঠন বা ডব্লুটিও গঠনের পর ভারত ট্রিপস চুক্তিতে সই করে৷ এই চুক্তি করার ফলেই ওষুধ ক্ষেত্রে পেটেন্ট ও আবশ্যিক লাইসেন্স ইস্যু করা জরুরি হয়ে পড়ে ভারতের পক্ষে৷ কেইআই জানিয়েছে, ভারত ও বহু উন্নয়নশীল অর্থনীতি এই চুক্তিতে সই করতে খুব একটা ইচ্ছুক ছিল না৷ কিন্ত্ত সই না করলে বাণিজ্য ক্ষেত্রে দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপবে এই ভয়ে ভারতকে সই করতে হয়৷ সুতরাং এখন ভারতকে আবশ্যিক লাইসেন্স চালুর জন্য দুষে লাভ নেই৷
কেইআইয়ের তরফে জেমস লাভ বলেছেন, শিল্প ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা-বিরোধী শক্তিগুলিকে মুছতে পেটেন্টের উপর আবশ্যিক লাইসেন্স এবং মেধাস্বত্ব অধিকার প্রভৃতি চালু করে আমেরিকা ও অন্যান্য কয়েকটি দেশ৷ ভারতও এখন একই নীতি শুরু করেছে৷ কিন্ত্ত গ্লিভেক বা নেক্সাভার নিয়ে সম্প্রতি ভারতের মাটিতে চাপে পড়েছে মার্কিন সংস্থাগুলি৷ তাই আমেরিকা এখন আবশ্যিক লাইসেন্সের জন্য ভারতকে অভিযুক্ত করছে৷ যার কোনও ভিত্তি নেই৷
No comments:
Post a Comment