তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদেরই বার্তা আন্নার
নয়াদিল্লি ও কলকাতা: তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে নেই আন্না হাজারে৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কে ইতি টানার কথা বুঝিয়ে দিয়ে শুক্রবার আন্নার ঘোষণা, ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি আর কোনও রাজনৈতিক দলকেই সমর্থন করবেন না৷ ২০১৯ সালের নির্বাচনে তিনি সাধারণ মানুষকে লোকসভায় পাঠাতে চান৷ বুধবার রামলীলা ময়দানের জনসভায় কেন তিনি যাননি, তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন আন্না৷ তবে রামলীলায় না যাওয়ার জন্য তিনি দু'টি সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণ দেখিয়েছেন৷ নিজের ঘনিষ্ঠ সহযোগীর ঘাড়ে সব দায় চাপিয়ে আন্নার অভিযোগ, 'সন্তোষ ভারতী আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন৷ আমার আর মমতার মাঝখানে কিছু দালাল ঢুকে গিয়েছিল, তাই রামলীলায় যাইনি৷ তারা আমাকে বলেছে, ওটা মমতার জনসভা, মমতাকে বলেছে, আমার জনসভা ছিল৷' তবে জোট ভেঙে দিলেও মমতার প্রতি তিনি যে যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল তা-ও জানিয়ে দিয়েছেন আন্না৷ দিল্লি ছাড়ার আগে আন্না এ দিন বলেন, 'মমতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে৷ তাঁর ত্যাগকে আমি সম্মান করি৷ মমতা ভালো, কিন্ত্ত অন্য দলেও ভালো লোক আছেন৷' মমতার সঙ্গে কি ভবিষ্যতে আপনি থাকবেন? আন্নার জবাব, 'সে তো পরের ব্যাপার, পরে বলব৷'
তৃণমূলও রামলীলা পর্বকে অতীত হিসেবে এড়িয়ে যেতে চাইছে৷ দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায় এ দিন বলেন, 'মমতাদি যা বলার বলেই দিয়েছেন৷ অযথা এ নিয়ে বিতর্ক বাড়াতে চাই না৷ আন্নাজি তো আমাদের দিকে কোনও আঙুল তোলেননি৷ উনি বলেছিলেন আসবেন, কিন্ত্ত আসেননি৷ মিটে গেছে৷ এ নিয়ে আমরা কিছু বলছি না৷ তবে ভোটে এ সবের কোনও প্রভাব পড়বে না৷' রাতে সংবাদসংস্থা পিটিআইকে মমতা বলেন, 'ওই সভা তৃণমূলের ছিল না৷ আন্নাজিই ওই সভার ডাক দিয়েছিলেন৷ ১৯৭৭ সালে ইন্দিরা গান্ধী ভোটে হেরে যাওয়ার পর আমরা ৫-৬ জন লোককে নিয়েও সভা করেছি৷ দু'জন লোককে নিয়েও সভা করতে আমাদের অসুবিধা হয় না৷'
এ দিন দিল্লিতে আন্নার সাংবাদিক বৈঠকের পর রামলীলা নিয়ে ধোঁয়াশা আরও বাড়ে৷ গত এক বছর ধরেই সন্তোষ ভারতী আন্নার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সহযোগী৷ মমতা ও আন্নার মধ্যে তিনিই সেতুর কাজ করেছেন৷ তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলে তাঁর ঘাড়েই আন্না সব দোষ চাপিয়ে দিলেও সভায় না যাওয়ার আর একটি কারণও শুনিয়েছেন তিনি৷ আন্না বলেছেন, 'আমি তো জনসভায় যাওয়ার জন্য তৈরি ছিলাম৷ এগারোটায় খোঁজ নিয়ে দেখি, লোক নেই৷ বারোটায় খোঁজ নিয়ে দেখি, মাত্র চার হাজার লোক হয়েছে৷ যে রামলীলা বারোদিন ধরে লোকে পরিপূর্ণ ছিল, সেখানে লোক নেই দেখে আশ্চর্য হয়ে গেছি৷' অর্থাত্, লোক হয়নি বলে আন্না যাননি৷ তা হলে আসল কারণ কোনটা? সন্তোষ ভারতী ও দালালরা ছিল বলে যাননি, না কি, লোক হয়নি বলে যাননি? এর কোনও ব্যাখ্যা অবশ্য আন্না দেননি৷ আন্নার এই অভিযোগের উত্তর দিয়েছেন সন্তোষ৷ শুক্রবার কলকাতায় তিনি বলেন, 'আন্নার জন্য জাতীয় স্তরে প্রচারের ব্যবস্থা করেছি৷ তা যদি বিশ্বাসঘাতকতা হয় তবে আমি বিশ্বাসঘাতক৷ আন্না চেয়েছিলেন বলেই রামলীলায় সভার ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷ সেটা যদি ধোঁকা হয়, তবে আমি ধোঁকাবাজ৷ আন্না বলেছিলেন বলেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর কথা বলিয়ে দিয়েছি৷ এর পরেও যদি আমায় বিশ্বাসঘাতক বলা হয়, তবে আমি তাই৷' ভিড়ের দোহাই দিয়ে আন্নার না আসাকেও কটাক্ষ করেছেন সন্তোষ৷ তিনি বলেন, 'জয়প্রকাশ নারায়ণ বা রামমনোহর লোহিয়ার মতো নেতার সভাতেও তো প্রথম দিকে লোক হত না৷ তাঁরা তো কম লোক বলে সভা ছেড়ে চলে যাননি৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো ব্রিগেডে লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে সভা করেন৷ তিনি তো সে দিন রামলীলায় অল্প লোক দেখে পিছিয়ে গেলেন না৷' আন্নার সভায় না আসার কারণ সম্পর্কে বেশ কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দিকে আঙুল তুলেছেন সন্তোষ৷ তাঁর অভিযোগ, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের ইঙ্গিতেই আন্নার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ওই সংস্থাগুলি৷
এ দিনের সাংবাদিক বৈঠকের পর আন্নার মনোভাব নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে৷ গত বছর অরবিন্দ কেজরিওয়াল রাজনৈতিক দল গড়ার পর আন্নার সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়ে৷ তখন আন্না বলেছিলেন, রাজনীতির পাঁকে তিনি নামতে চান না৷ অথচ আম আদমি পার্টির ঝাড়ু নিয়ে সেই পাঁক পরিষ্কার করতে কেজরিওয়ালের চোখধাঁধানো সাফল্য দেখে আন্নাও শেষমেশ রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত নেন৷ সে জন্য তৃণমূলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে আন্না কিছু দিন আগেই মমতার সঙ্গে সাংবদিক সম্মেলন করে ঘোষণা করেছিলেন, তৃণমূল প্রার্থীদের হয়ে তিনি প্রচার করবেন৷ এমনকি রাজ্যের বাইরে তৃণমূল প্রার্থী কে হবেন সেটাও তিনি জানিয়ে দেবেন৷ 'আন্না কা বিশ্বাস, মমতা কে সাথ'-- এই মর্মে আন্নার ছবি দিয়ে খবরের কাগজ ও বৈদ্যুতিন মাধ্যমে রীতিমতো বিজ্ঞাপনও শুরু করে তৃণমূল৷ টিভির বিজ্ঞাপনে তৃণমূলের গুণগান করে মমতার প্রশংসা করে সেই বিজ্ঞাপনে মুখ দেখান আন্নাও৷ অথচ এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, 'স্বাধীনতার পর ৬৬ বছরে রাজনৈতিক দলগুলি শুধু লুঠ করেছে৷
ইংরেজরা যত না লুঠ করেছে, তার থেকে বেশি লুঠ করেছে রাজনৈতিক দলগুলি৷ সংবিধানে কোথাও লেখা নেই রাজনৈতিক দলগুলিই নির্বাচনে লড়বে৷' আন্নার বক্তব্য, 'আমি সাত রাজ্যে ৪০ হাজার কিমি ঘুরেছি৷ লোককে বলেছি, সাধারণ মানুষকে ভোটে লড়তে হবে৷ তবে আমি দেখব, তারা এক বছরে, দু'বছরে, পাঁচ বছরে সমাজের জন্য কী কাজ করে৷ তার পর তাঁদের প্রার্থী হিসাবে সমর্থন করব৷ ২০১৯-এ না হলে ২০২৪-এ করব৷'
তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে আন্নার মত বদলের পিছনে একাধিক বিষয় কাজ করেছে৷ দলের অন্দরে নেতারা বলাবলি করছেন, মমতার সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকের সময় তৃণমূল তার মনোভাব স্পষ্ট করে দিয়েছিল৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দলের জাতীয় ইস্তাহার নিয়ে আলোচনা হয়েছিল আন্নার৷ এমনকি আন্নার ১৭ দফা কর্মসূচির কোন কোন বিষয়ে আপত্তি তাও মমতা দেখিয়ে দিয়েছিলেন৷ বারবার যখন 'যৌথ প্রচার' কথাটি উচ্চারিত হয়েছে তখনও কোনও আপত্তি তোলেননি আন্না৷ তৃণমূলেই তাই প্রশ্ন উঠছে, আন্না ব্যক্তি মমতার সঙ্গে আছেন, অথচ তাঁর দলকে সমর্থন করবেন না এ আবার কী ধরনের যুক্তি৷ দলটাই তো মমতার৷
তৃণমূলও রামলীলা পর্বকে অতীত হিসেবে এড়িয়ে যেতে চাইছে৷ দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায় এ দিন বলেন, 'মমতাদি যা বলার বলেই দিয়েছেন৷ অযথা এ নিয়ে বিতর্ক বাড়াতে চাই না৷ আন্নাজি তো আমাদের দিকে কোনও আঙুল তোলেননি৷ উনি বলেছিলেন আসবেন, কিন্ত্ত আসেননি৷ মিটে গেছে৷ এ নিয়ে আমরা কিছু বলছি না৷ তবে ভোটে এ সবের কোনও প্রভাব পড়বে না৷' রাতে সংবাদসংস্থা পিটিআইকে মমতা বলেন, 'ওই সভা তৃণমূলের ছিল না৷ আন্নাজিই ওই সভার ডাক দিয়েছিলেন৷ ১৯৭৭ সালে ইন্দিরা গান্ধী ভোটে হেরে যাওয়ার পর আমরা ৫-৬ জন লোককে নিয়েও সভা করেছি৷ দু'জন লোককে নিয়েও সভা করতে আমাদের অসুবিধা হয় না৷'
এ দিন দিল্লিতে আন্নার সাংবাদিক বৈঠকের পর রামলীলা নিয়ে ধোঁয়াশা আরও বাড়ে৷ গত এক বছর ধরেই সন্তোষ ভারতী আন্নার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সহযোগী৷ মমতা ও আন্নার মধ্যে তিনিই সেতুর কাজ করেছেন৷ তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলে তাঁর ঘাড়েই আন্না সব দোষ চাপিয়ে দিলেও সভায় না যাওয়ার আর একটি কারণও শুনিয়েছেন তিনি৷ আন্না বলেছেন, 'আমি তো জনসভায় যাওয়ার জন্য তৈরি ছিলাম৷ এগারোটায় খোঁজ নিয়ে দেখি, লোক নেই৷ বারোটায় খোঁজ নিয়ে দেখি, মাত্র চার হাজার লোক হয়েছে৷ যে রামলীলা বারোদিন ধরে লোকে পরিপূর্ণ ছিল, সেখানে লোক নেই দেখে আশ্চর্য হয়ে গেছি৷' অর্থাত্, লোক হয়নি বলে আন্না যাননি৷ তা হলে আসল কারণ কোনটা? সন্তোষ ভারতী ও দালালরা ছিল বলে যাননি, না কি, লোক হয়নি বলে যাননি? এর কোনও ব্যাখ্যা অবশ্য আন্না দেননি৷ আন্নার এই অভিযোগের উত্তর দিয়েছেন সন্তোষ৷ শুক্রবার কলকাতায় তিনি বলেন, 'আন্নার জন্য জাতীয় স্তরে প্রচারের ব্যবস্থা করেছি৷ তা যদি বিশ্বাসঘাতকতা হয় তবে আমি বিশ্বাসঘাতক৷ আন্না চেয়েছিলেন বলেই রামলীলায় সভার ব্যবস্থা করা হয়েছিল৷ সেটা যদি ধোঁকা হয়, তবে আমি ধোঁকাবাজ৷ আন্না বলেছিলেন বলেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর কথা বলিয়ে দিয়েছি৷ এর পরেও যদি আমায় বিশ্বাসঘাতক বলা হয়, তবে আমি তাই৷' ভিড়ের দোহাই দিয়ে আন্নার না আসাকেও কটাক্ষ করেছেন সন্তোষ৷ তিনি বলেন, 'জয়প্রকাশ নারায়ণ বা রামমনোহর লোহিয়ার মতো নেতার সভাতেও তো প্রথম দিকে লোক হত না৷ তাঁরা তো কম লোক বলে সভা ছেড়ে চলে যাননি৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো ব্রিগেডে লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে সভা করেন৷ তিনি তো সে দিন রামলীলায় অল্প লোক দেখে পিছিয়ে গেলেন না৷' আন্নার সভায় না আসার কারণ সম্পর্কে বেশ কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দিকে আঙুল তুলেছেন সন্তোষ৷ তাঁর অভিযোগ, কয়েকটি রাজনৈতিক দলের ইঙ্গিতেই আন্নার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ওই সংস্থাগুলি৷
এ দিনের সাংবাদিক বৈঠকের পর আন্নার মনোভাব নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে৷ গত বছর অরবিন্দ কেজরিওয়াল রাজনৈতিক দল গড়ার পর আন্নার সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়ে৷ তখন আন্না বলেছিলেন, রাজনীতির পাঁকে তিনি নামতে চান না৷ অথচ আম আদমি পার্টির ঝাড়ু নিয়ে সেই পাঁক পরিষ্কার করতে কেজরিওয়ালের চোখধাঁধানো সাফল্য দেখে আন্নাও শেষমেশ রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত নেন৷ সে জন্য তৃণমূলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে আন্না কিছু দিন আগেই মমতার সঙ্গে সাংবদিক সম্মেলন করে ঘোষণা করেছিলেন, তৃণমূল প্রার্থীদের হয়ে তিনি প্রচার করবেন৷ এমনকি রাজ্যের বাইরে তৃণমূল প্রার্থী কে হবেন সেটাও তিনি জানিয়ে দেবেন৷ 'আন্না কা বিশ্বাস, মমতা কে সাথ'-- এই মর্মে আন্নার ছবি দিয়ে খবরের কাগজ ও বৈদ্যুতিন মাধ্যমে রীতিমতো বিজ্ঞাপনও শুরু করে তৃণমূল৷ টিভির বিজ্ঞাপনে তৃণমূলের গুণগান করে মমতার প্রশংসা করে সেই বিজ্ঞাপনে মুখ দেখান আন্নাও৷ অথচ এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, 'স্বাধীনতার পর ৬৬ বছরে রাজনৈতিক দলগুলি শুধু লুঠ করেছে৷
ইংরেজরা যত না লুঠ করেছে, তার থেকে বেশি লুঠ করেছে রাজনৈতিক দলগুলি৷ সংবিধানে কোথাও লেখা নেই রাজনৈতিক দলগুলিই নির্বাচনে লড়বে৷' আন্নার বক্তব্য, 'আমি সাত রাজ্যে ৪০ হাজার কিমি ঘুরেছি৷ লোককে বলেছি, সাধারণ মানুষকে ভোটে লড়তে হবে৷ তবে আমি দেখব, তারা এক বছরে, দু'বছরে, পাঁচ বছরে সমাজের জন্য কী কাজ করে৷ তার পর তাঁদের প্রার্থী হিসাবে সমর্থন করব৷ ২০১৯-এ না হলে ২০২৪-এ করব৷'
তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে আন্নার মত বদলের পিছনে একাধিক বিষয় কাজ করেছে৷ দলের অন্দরে নেতারা বলাবলি করছেন, মমতার সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকের সময় তৃণমূল তার মনোভাব স্পষ্ট করে দিয়েছিল৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দলের জাতীয় ইস্তাহার নিয়ে আলোচনা হয়েছিল আন্নার৷ এমনকি আন্নার ১৭ দফা কর্মসূচির কোন কোন বিষয়ে আপত্তি তাও মমতা দেখিয়ে দিয়েছিলেন৷ বারবার যখন 'যৌথ প্রচার' কথাটি উচ্চারিত হয়েছে তখনও কোনও আপত্তি তোলেননি আন্না৷ তৃণমূলেই তাই প্রশ্ন উঠছে, আন্না ব্যক্তি মমতার সঙ্গে আছেন, অথচ তাঁর দলকে সমর্থন করবেন না এ আবার কী ধরনের যুক্তি৷ দলটাই তো মমতার৷
http://eisamay.indiatimes.com/city/kolkata/breaking-ties-with-trinamool/articleshow/32054017.cms
No comments:
Post a Comment