স্বাধীনতা দিবসে মোদির ভাষণে এলো ভারতের কালো দিকগুলো
ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়া জাতির জন্য লজ্জার বিষয়
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রতিককালে সেদেশে ঘটে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনাকে সামনে নিয়ে এসে তিনি একে লজ্জার উৎস বলে অভিহিত করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন দেশটির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার অবসান হবে। তিনি আরও বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সবকিছু করা হবে। শুক্রবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির।
নয়াদিল্লীতে সপ্তদশ শতাব্দীতে তৈরি লাল কেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভাষণে বলেন, ভারতীয়দের গর্ব করার মতো অনেক কিছু আছে। তবে একুশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে নিষিদ্ধ কিছু বিষয় (যেমন- যৌন হয়রানি, ধর্মীয় উন্মাদনা, কৃষকের আত্মহত্যা ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটের অভাব) আমাদের জন্য দুঃসহ। আমাদের অবশ্যই জাতীয় চরিত্রের উন্নয়ন করতে একদিক থেকে স্বার্থপর সচেতন হতে হবে। মোদি তার ৪৫মিনিটের ভাষণে ধর্ষণের ঘটনাকে ভারতীয়দের জন্য লজ্জাজনক বলে অভিহিত করেন। ধর্ষণের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছেলেদের মা-বাবাকে তার দায় নিতে হবে বলে মত দেন। তিনি বলেন, মেয়েরা বাড়ির বাইরে গেলে তাদের যেমন জবাবদিহি করতে হয় তেমনি ছেলেদেরও জবাবদিহি করতে হবে। ভারতে ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে ২০১২সাল থেকে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নয়াদিল্লীতে একটি বাসে এক মেডিকেল ছাত্রীর গণধর্ষণে মৃত্যুর পর এ প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এ বছর মে মাসে উত্তর প্রদেশের এক গ্রামে দুই কিশোরী বোনের ধর্ষণের পর গাছে ঝুলিয়ে হত্যার জন্য মোদি সরকার সমালোচনার মুখে পড়ে। এই মেয়েদের বাড়িতে কোন টয়লেট ছিল না বলে তারা রাতের বেলা খোলা মাঠে টয়লেটের কাজ সারতে গিয়ে ধর্ষিত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। ভারতে কোটি কোটি লোক এখনও খোলা আকাশের নিচে টয়লেটের কাজ সারেন। মোদি তার ভাষণে এ সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। ভারতের সবচেয়ে বড় প্রদেশ উত্তর প্রদেশে ধর্মীয় উন্মাদনা নিয়ে প্রায়ই হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়।
এ বিষয়ে মোদি বলেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে। ভারতের স্বাধীনতার পর দেশটিতে সংঘটিত ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গায় সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তিনি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এবারের স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষত্ব হল তার ভাষণে কোন লেখা স্ক্রিপ্ট ছিল না। তার ভাষণ শুনতে ১০ হাজারেরও বেশি লোক উপস্থিত ছিলেন। ভাষণ জনতার কাছে পৌঁছে দিতে ৪০কোটি এসএমএস পাঠানোর ব্যবস্থা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
নয়াদিল্লীতে সপ্তদশ শতাব্দীতে তৈরি লাল কেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভাষণে বলেন, ভারতীয়দের গর্ব করার মতো অনেক কিছু আছে। তবে একুশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে নিষিদ্ধ কিছু বিষয় (যেমন- যৌন হয়রানি, ধর্মীয় উন্মাদনা, কৃষকের আত্মহত্যা ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটের অভাব) আমাদের জন্য দুঃসহ। আমাদের অবশ্যই জাতীয় চরিত্রের উন্নয়ন করতে একদিক থেকে স্বার্থপর সচেতন হতে হবে। মোদি তার ৪৫মিনিটের ভাষণে ধর্ষণের ঘটনাকে ভারতীয়দের জন্য লজ্জাজনক বলে অভিহিত করেন। ধর্ষণের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছেলেদের মা-বাবাকে তার দায় নিতে হবে বলে মত দেন। তিনি বলেন, মেয়েরা বাড়ির বাইরে গেলে তাদের যেমন জবাবদিহি করতে হয় তেমনি ছেলেদেরও জবাবদিহি করতে হবে। ভারতে ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে ২০১২সাল থেকে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নয়াদিল্লীতে একটি বাসে এক মেডিকেল ছাত্রীর গণধর্ষণে মৃত্যুর পর এ প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এ বছর মে মাসে উত্তর প্রদেশের এক গ্রামে দুই কিশোরী বোনের ধর্ষণের পর গাছে ঝুলিয়ে হত্যার জন্য মোদি সরকার সমালোচনার মুখে পড়ে। এই মেয়েদের বাড়িতে কোন টয়লেট ছিল না বলে তারা রাতের বেলা খোলা মাঠে টয়লেটের কাজ সারতে গিয়ে ধর্ষিত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। ভারতে কোটি কোটি লোক এখনও খোলা আকাশের নিচে টয়লেটের কাজ সারেন। মোদি তার ভাষণে এ সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। ভারতের সবচেয়ে বড় প্রদেশ উত্তর প্রদেশে ধর্মীয় উন্মাদনা নিয়ে প্রায়ই হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়।
এ বিষয়ে মোদি বলেন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে। ভারতের স্বাধীনতার পর দেশটিতে সংঘটিত ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গায় সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তিনি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এবারের স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষত্ব হল তার ভাষণে কোন লেখা স্ক্রিপ্ট ছিল না। তার ভাষণ শুনতে ১০ হাজারেরও বেশি লোক উপস্থিত ছিলেন। ভাষণ জনতার কাছে পৌঁছে দিতে ৪০কোটি এসএমএস পাঠানোর ব্যবস্থা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
No comments:
Post a Comment