নয়াদিল্লি: ইউক্রেনের উত্তাপের আঁচ লাগতে চলেছে এ দেশের ওষুধশিল্পে৷ বণিকসভা ফিকি-র সমীক্ষায় সেই ছবিই উঠে এসেছে৷ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যে সব দেশ তৈরি হয়েছে, তার মধ্যে রাশিয়ার পরে ইউক্রেনই ভারতের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক সঙ্গী৷ আর ইউক্রেনে ভারত যা রপ্তানি করে তার মধ্যে ৩০ শতাংশই হল ওষুধ৷ কিন্ত্ত সে দেশের মুদ্রার দাম পড়ে যাওয়ায় এখন ভারতীয় ওষুধের দাম সে দেশে বেড়ে যাবে৷ ফলে সমস্যায় পড়তে পারে ভারতের ওষুধ কোম্পানিগুলি৷
এ মাসের গোড়া থেকেই ক্রিমিয়া ঘিরে সমস্যা তৈরি হয়েছে ইউক্রেনে৷ যার জেরে ইউক্রেন সীমান্ত পারও করেছিল রুশ সেনা৷ সমস্যার জেরে মার্কিন ডলার সাপেক্ষে দাম পড়েছে সে দেশের মুদ্রা হ্রিভনিয়ার৷ ফলে 'এন্ড কস্ট' বেড়ে যাবে৷ আন্তর্জাতিক বাজারে এন্ড কস্টের মধ্যে থাকে কেনা দাম, পরিবহণ খরচ, বিমা, কর ও শুল্ক এবং আনুষাঙ্গিক খরচ৷
ধরা যাক কোনও ওষুধের দাম ডিসেম্বর থেকে এখনও পর্যন্ত ১ ডলারেই স্থির রয়েছে৷ তা হলে ডিসেম্বরে ইউক্রেনীয়রা সেই ওষুধ কিনতেন ৮.২০ হ্রিভনিয়ায়৷ মার্চে ওই ওষুধের দাম হয়েছিল ৯.৮৬ হ্রিভনিয়া ও এখন তার দাম ৯.০৫ হ্রিভনিয়া৷
ভারত-ইউক্রেন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ২০১২-১৩ সালে ছিল ৩১৮ কোটি মার্কিন ডলার৷ এর মধ্যে ভারত আমদানি করেছে ২৬৫ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য৷ কিন্ত্ত রপ্তানি করেছে ৫১.৯০ কোটি ডলারের পণ্য৷ এর ৩০ শতাংশই আবার ওষুধ৷ তাই ইউক্রেনে সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যায় পড়বে ওষুধ কোম্পানিগুলি৷ প্রসঙ্গত, ওষুধ কোম্পানিগুলির ব্যবসার মাত্র ৫-৬ শতাংশ ছিল ইউক্রেনের সঙ্গে৷
ভারতীয় সংস্থাগুলো প্রাথমিক ধাক্কা সামলে নিয়েছে৷ কিন্ত্ত সমস্যা চলতে থাকলে ইউক্রেনে মূল্যবৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী৷ তারই প্রভাব পড়তে পারে এ দেশের রপ্তানিকারীদের উপরে৷ ওষুধ ছাড়াও ভারত থেকে বিভিন্ন খনিজ, তামাকজাত পণ্য, চা, কফি, মশলা, রেশম ও পাট আমদানি করে ইউক্রেন৷
এ মাসের গোড়া থেকেই ক্রিমিয়া ঘিরে সমস্যা তৈরি হয়েছে ইউক্রেনে৷ যার জেরে ইউক্রেন সীমান্ত পারও করেছিল রুশ সেনা৷ সমস্যার জেরে মার্কিন ডলার সাপেক্ষে দাম পড়েছে সে দেশের মুদ্রা হ্রিভনিয়ার৷ ফলে 'এন্ড কস্ট' বেড়ে যাবে৷ আন্তর্জাতিক বাজারে এন্ড কস্টের মধ্যে থাকে কেনা দাম, পরিবহণ খরচ, বিমা, কর ও শুল্ক এবং আনুষাঙ্গিক খরচ৷
ধরা যাক কোনও ওষুধের দাম ডিসেম্বর থেকে এখনও পর্যন্ত ১ ডলারেই স্থির রয়েছে৷ তা হলে ডিসেম্বরে ইউক্রেনীয়রা সেই ওষুধ কিনতেন ৮.২০ হ্রিভনিয়ায়৷ মার্চে ওই ওষুধের দাম হয়েছিল ৯.৮৬ হ্রিভনিয়া ও এখন তার দাম ৯.০৫ হ্রিভনিয়া৷
ভারত-ইউক্রেন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ২০১২-১৩ সালে ছিল ৩১৮ কোটি মার্কিন ডলার৷ এর মধ্যে ভারত আমদানি করেছে ২৬৫ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য৷ কিন্ত্ত রপ্তানি করেছে ৫১.৯০ কোটি ডলারের পণ্য৷ এর ৩০ শতাংশই আবার ওষুধ৷ তাই ইউক্রেনে সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যায় পড়বে ওষুধ কোম্পানিগুলি৷ প্রসঙ্গত, ওষুধ কোম্পানিগুলির ব্যবসার মাত্র ৫-৬ শতাংশ ছিল ইউক্রেনের সঙ্গে৷
ভারতীয় সংস্থাগুলো প্রাথমিক ধাক্কা সামলে নিয়েছে৷ কিন্ত্ত সমস্যা চলতে থাকলে ইউক্রেনে মূল্যবৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী৷ তারই প্রভাব পড়তে পারে এ দেশের রপ্তানিকারীদের উপরে৷ ওষুধ ছাড়াও ভারত থেকে বিভিন্ন খনিজ, তামাকজাত পণ্য, চা, কফি, মশলা, রেশম ও পাট আমদানি করে ইউক্রেন৷
No comments:
Post a Comment