আইপিএল বন্ধ চান না গাভাসকর
নয়াদিল্লি: দেশের সর্বোচ্চ আদালতের প্রস্তাবে না করার প্রশ্ন নেই৷ তাই ভারতীয় বোর্ডের সঙ্গে এই মুহূর্তে ধারাভাষ্যকার হিসেবে চুক্তি থাকলেও বোর্ডের দায়িত্ব নিতে বাধা নেই৷ বৃহস্পতিবার 'সম্মানিত ও খুশি' সুনীল গাভাসকরের খোলাখুলি মন্তব্য এ রকমই৷ তবে দায়িত্ব নিতে চাইলেও শ্রীনিবাসনের ইস্তফা প্রসঙ্গে সরাসরি মন্তব্যে গেলেন না সানি৷ অবশ্য আইপিএলকে দুর্নীতি মুক্ত করতে নিজস্ব প্রস্তাবও দিয়েছেন গাভাসকর৷
গাভাসকরের বক্তব্য, 'সর্বোচ্চ আদালত যদি কিছু নির্দেশ দেন, তা হলে সেটা মানতেই হবে৷ কিন্ত্ত সেটা সরকারি ভাবে হতে হবে৷ এখন আমি বোর্ডের চুক্তিবদ্ধ ধারাভাষ্যকার৷ তবে সুপ্রিম কোর্ট আমাকে বোর্ডের দায়িত্ব নিতে বললে সেটা নিতে রাজি৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রস্তাব না মানার প্রশ্নই নেই৷ আর আমি খুশি মনে দায়িত্ব নিতে রাজি৷' প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের সংযোজন, 'সুপ্রিম কোর্ট যে আমাকে যোগ্য মনে করেছে, এটা যথেষ্ট সম্মানের৷ তবে এর জন্য শুক্রবার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে৷ দেখা যাক ব্যাপারটা কোন দিকে এগোচ্ছে৷ এখনই হুড়মুড়িয়ে কিছু বলতে চাই না৷' বোর্ড প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে প্রাক্তন ওপেনার তুলনা টেনেছেন ব্যাট হাতে ইনিংস ওপেন করার৷ তাঁর কথায়, 'একজন ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার জন্য তৈরি রাখতে হয়৷ তোমাকে যে কোনও পিচে খেলতে হবে৷ মানসিক ভাবে ও শারীরিক ভাবে সেটার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে হয়৷' আরও জুড়ে দিয়েছেন, 'এমনকি আজ পর্যন্ত আমি যে প্রচারের আলো থেকে দূরে, তাতে আমি খুশি৷ তবুও আমি সেটাই করতে প্রস্ত্তত যা সুপ্রিম কোর্ট আমাকে করতে বলবে৷'
কিন্তু গাভাসকর নীরব শ্রীনিবাসনের পদত্যাগ করা উচিত কি না সেই প্রশ্নে৷ 'দেখুন যথক্ষণ না কেউ দোষী প্রমাণিত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁকে নির্দোষ মনে করতে হবে৷ বিচার চলছে, এই ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে পারব না৷ এটা আমার বলার ক্ষেত্র নয়৷ এটা পুরোপুরি অন্য একটা ক্ষেত্র, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা শূন্য,' বলেছেন গাভাসকর৷ তবে চেন্নাই সুপার কিংস ও রাজস্থান রয়্যালসের আইপিএলে যোগ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় হতাশ সানি৷ প্রাক্তন ক্যাপ্টেনের কথায়, 'এটা খুবই দুঃখের৷ দু'টো টিমই চ্যাম্পিয়ন৷ রাজস্থান ২০০৮ এ৷ চেন্নাই তিন বার৷ ওই দু'টো টিমই মানুষকে যথেষ্ট আনন্দ দিয়েছে৷ তাই কোর্টের এই প্রস্তাবে অনেকেই হতাশ হবে৷'
প্রাক্তন বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর দাবি তুলেছেন আইপিএল সেভেনই বন্ধ করে দেওয়ার৷ এই প্রসঙ্গে সানির মত, 'এই রকম পরিস্থিতিতে এক এক জনের ভিন্ন মতামত থাকে৷ আমি জানি না, আইপিএল বন্ধ কী করে সাহায্য করবে৷ ১৪ বছর আগে যখন ক্রিকেটে ফিক্সিং স্ক্যান্ডাল সামনে এসেছিল, তার পরও ক্রিকেট এগিয়েছে৷' গাভাসকর বরং নিজস্ব প্রস্তাব রেখেছেন আইপিএলে ফিক্সিং রোধে৷ তাঁর প্রস্তাব, 'দুর্নীতি বিরোধী অফিসারদের সব টিমের সঙ্গে যুক্ত করা হোক৷ যাতে জুনিয়র ক্রিকেটাররা জানবে, কোথায় অভিযোগ জানাতে হবে৷'
গাভাসকরের বক্তব্য, 'সর্বোচ্চ আদালত যদি কিছু নির্দেশ দেন, তা হলে সেটা মানতেই হবে৷ কিন্ত্ত সেটা সরকারি ভাবে হতে হবে৷ এখন আমি বোর্ডের চুক্তিবদ্ধ ধারাভাষ্যকার৷ তবে সুপ্রিম কোর্ট আমাকে বোর্ডের দায়িত্ব নিতে বললে সেটা নিতে রাজি৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রস্তাব না মানার প্রশ্নই নেই৷ আর আমি খুশি মনে দায়িত্ব নিতে রাজি৷' প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের সংযোজন, 'সুপ্রিম কোর্ট যে আমাকে যোগ্য মনে করেছে, এটা যথেষ্ট সম্মানের৷ তবে এর জন্য শুক্রবার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে৷ দেখা যাক ব্যাপারটা কোন দিকে এগোচ্ছে৷ এখনই হুড়মুড়িয়ে কিছু বলতে চাই না৷' বোর্ড প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে প্রাক্তন ওপেনার তুলনা টেনেছেন ব্যাট হাতে ইনিংস ওপেন করার৷ তাঁর কথায়, 'একজন ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার জন্য তৈরি রাখতে হয়৷ তোমাকে যে কোনও পিচে খেলতে হবে৷ মানসিক ভাবে ও শারীরিক ভাবে সেটার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে হয়৷' আরও জুড়ে দিয়েছেন, 'এমনকি আজ পর্যন্ত আমি যে প্রচারের আলো থেকে দূরে, তাতে আমি খুশি৷ তবুও আমি সেটাই করতে প্রস্ত্তত যা সুপ্রিম কোর্ট আমাকে করতে বলবে৷'
কিন্তু গাভাসকর নীরব শ্রীনিবাসনের পদত্যাগ করা উচিত কি না সেই প্রশ্নে৷ 'দেখুন যথক্ষণ না কেউ দোষী প্রমাণিত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁকে নির্দোষ মনে করতে হবে৷ বিচার চলছে, এই ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে পারব না৷ এটা আমার বলার ক্ষেত্র নয়৷ এটা পুরোপুরি অন্য একটা ক্ষেত্র, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা শূন্য,' বলেছেন গাভাসকর৷ তবে চেন্নাই সুপার কিংস ও রাজস্থান রয়্যালসের আইপিএলে যোগ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় হতাশ সানি৷ প্রাক্তন ক্যাপ্টেনের কথায়, 'এটা খুবই দুঃখের৷ দু'টো টিমই চ্যাম্পিয়ন৷ রাজস্থান ২০০৮ এ৷ চেন্নাই তিন বার৷ ওই দু'টো টিমই মানুষকে যথেষ্ট আনন্দ দিয়েছে৷ তাই কোর্টের এই প্রস্তাবে অনেকেই হতাশ হবে৷'
প্রাক্তন বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর দাবি তুলেছেন আইপিএল সেভেনই বন্ধ করে দেওয়ার৷ এই প্রসঙ্গে সানির মত, 'এই রকম পরিস্থিতিতে এক এক জনের ভিন্ন মতামত থাকে৷ আমি জানি না, আইপিএল বন্ধ কী করে সাহায্য করবে৷ ১৪ বছর আগে যখন ক্রিকেটে ফিক্সিং স্ক্যান্ডাল সামনে এসেছিল, তার পরও ক্রিকেট এগিয়েছে৷' গাভাসকর বরং নিজস্ব প্রস্তাব রেখেছেন আইপিএলে ফিক্সিং রোধে৷ তাঁর প্রস্তাব, 'দুর্নীতি বিরোধী অফিসারদের সব টিমের সঙ্গে যুক্ত করা হোক৷ যাতে জুনিয়র ক্রিকেটাররা জানবে, কোথায় অভিযোগ জানাতে হবে৷'
No comments:
Post a Comment