এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক - ফের অফিসের কাজে বেরিয়ে গণধর্ষণের শিকার হলেন মহিলা সাংবাদিক। মুম্বইয়ের পর এবার উত্তরপ্রদেশের বিন্ধ্যাচল। গত বছর ২২ আগস্ট অফিসের কাজে মুম্বইয়ের শক্তিমিলে গিয়ে গণধর্ষিতা হন বছর বাইশের এক চিত্র সাংবাদিক। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই বিন্ধ্যাচলে পুনরাবৃত্তি।
পুলিশ জানিয়েছে নিগৃহীত মহিসা হরিদ্বার ডেলির সাংবাদিক। বৃহস্পতিবার বারাণসীর কাছে অষ্টভূজা মন্দির আশ্রমে তিনি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের খবর করতে যান। অফিসের কাজে এসে তিনি বিন্ধ্যাচলের কাছে একটি হোটেলে বোনের সঙ্গে ছিলেন। অষ্টভূজা মন্দিরের খবর করে রাত নটা নাগাদ তিনি হোটেলে ফেরার গাড়ি ধরতে রাস্তায় এসে দাঁড়ান। মন্দির থেকে বড় রাস্তা পর্যন্ত আশ্রমের এক কর্মচারী তাঁকে এগিয়ে দেন। বড় রাস্তায় পৌঁছে তিনি নিজেই চলে যেতে পারবেন সেই কর্মচারীকে জানান।
পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ির অপেক্ষায় যখন দাঁড়িয়েছিলেন, সেই সময় একটি বিলাসবহুল এসইউভি গাড়ি এসে তাঁর সামনে দাঁড়ায়। গাড়ির আরোহী তিন যুবক তাঁকে হোটেলে নামিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। গাড়িতে ওঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে উত্যক্ত করতে শুরু করে তিন যুবক। নিজেকে বাঁচানোর জন্য সাংবাদিক পরিচয় দেন তিনি। তাঁর পরিচয় পেয়ে এক যুবক ওই তরুণীকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে। বাকি দু-জন তাতে কান না দিলে গাড়ি থেকে যায় সে। কিন্তু রেহাই মেলেনি তরুণীর। অষ্টভুজা জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে দু-জনে মিলে ধর্ষণ করে ও জঙ্গলে ফেলেই পালিয়ে যায়।
সেখানে থেকে কোনওমতে কাছে লেভেল ক্রসিংয়ে পৌঁছন ওই সাংবাদিক। তাঁর অবস্থার কথা গেটম্যানকে জানালে তিনিই বিন্ধ্যাচল পুলিশ স্টেশনে যোগাযোগ করেন। পুলিশের কাছে ওই গাড়ির নম্বর জানান নিগৃহীত সাংবাদিক। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে দুই অভিযুক্তের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খোঁজ চলছে আরও একজনের।
পুলিশ জানিয়েছে নিগৃহীত মহিসা হরিদ্বার ডেলির সাংবাদিক। বৃহস্পতিবার বারাণসীর কাছে অষ্টভূজা মন্দির আশ্রমে তিনি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের খবর করতে যান। অফিসের কাজে এসে তিনি বিন্ধ্যাচলের কাছে একটি হোটেলে বোনের সঙ্গে ছিলেন। অষ্টভূজা মন্দিরের খবর করে রাত নটা নাগাদ তিনি হোটেলে ফেরার গাড়ি ধরতে রাস্তায় এসে দাঁড়ান। মন্দির থেকে বড় রাস্তা পর্যন্ত আশ্রমের এক কর্মচারী তাঁকে এগিয়ে দেন। বড় রাস্তায় পৌঁছে তিনি নিজেই চলে যেতে পারবেন সেই কর্মচারীকে জানান।
পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ির অপেক্ষায় যখন দাঁড়িয়েছিলেন, সেই সময় একটি বিলাসবহুল এসইউভি গাড়ি এসে তাঁর সামনে দাঁড়ায়। গাড়ির আরোহী তিন যুবক তাঁকে হোটেলে নামিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। গাড়িতে ওঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে উত্যক্ত করতে শুরু করে তিন যুবক। নিজেকে বাঁচানোর জন্য সাংবাদিক পরিচয় দেন তিনি। তাঁর পরিচয় পেয়ে এক যুবক ওই তরুণীকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে। বাকি দু-জন তাতে কান না দিলে গাড়ি থেকে যায় সে। কিন্তু রেহাই মেলেনি তরুণীর। অষ্টভুজা জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে দু-জনে মিলে ধর্ষণ করে ও জঙ্গলে ফেলেই পালিয়ে যায়।
সেখানে থেকে কোনওমতে কাছে লেভেল ক্রসিংয়ে পৌঁছন ওই সাংবাদিক। তাঁর অবস্থার কথা গেটম্যানকে জানালে তিনিই বিন্ধ্যাচল পুলিশ স্টেশনে যোগাযোগ করেন। পুলিশের কাছে ওই গাড়ির নম্বর জানান নিগৃহীত সাংবাদিক। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে দুই অভিযুক্তের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খোঁজ চলছে আরও একজনের।
No comments:
Post a Comment