ঠিকাদার কর্মচারী নয়, আমি ছিলাম প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা
এনবিসি টিভিকে স্নোডেন
মার্কিন গোপন গোয়েন্দা তথ্য ফাঁস করে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এডওয়ার্ড স্নোডেন বলেছেন তিনি কেবল একজন ঠিকাদার কর্মচারী নন বরং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাতকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাতকারটি গত সপ্তাহে রেকর্ড হওয়ার পর বুধবার সেটি প্রচারিত হয়। খবর এএফপি ও বিবিসি অনলাইনের।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (এনএসএ) সাবেক সিস্টেম এ্যানালিস্ট ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন গত বছর মেতে সংস্থার গোপন ও বিস্তৃত ইলেকট্রনিক নজরদারি কর্মসূচীর খবর ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন। এর ফলে ৬১ বছরের ইতিহাসে এনএসএকে সবচেয়ে বড় বিতর্কের মুখে পড়তে হয়। স্নোডেন বর্তমানে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট ও ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় তিনি ওই তথ্য প্রকাশ করেন। তিনি শুধু সংগৃহীত তথ্যই প্রকাশ করেননি বরং এনএসএ কিভাবে টেলিফোন ও ইন্টারনেটে আড়িপেতে এসব তথ্য সংগ্রহ করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তার সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা ছিল, তিনি ঠিকাদারি ভিত্তিতে এনএসএর একটি ছোটখাটো চাকরি করেছেন। কিন্তু বুধবার প্রচারিত ওই সাক্ষাতকারে স্নোডেনের দাবি করেন, ছোট কোন ঠিকাদারি কাজ নয় বরং পুরোদস্তুর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা তিনি ছিলেন। তার সঙ্গে এজেন্সির শীর্ষ থেকে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত সকল স্তরে ভাল যোগাযোগ ছিল। তিনি কেবল একজন সাধারণ গোয়েন্দা ছিলেন না বরং দেশে বিদেশে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা তার হয়েছিল। স্নোডেন ওই সাক্ষাতকারে বলেন, তিনি এমনভাবে কাজ করেন যেন তিনি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন, আসলে তিনি সেখানে চাকরি করছেন না। তিনি আরও বলেন, যে নামে তিনি পরিচিত সেটি তার আসল নাম নয়। তিনি সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ), এনএসআই টেকনিক্যাল এক্সপার্ট ও ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিতে (ডিআইএ) প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন বলে জানান।
স্নোডেন বলেন, ‘আমি মানুষ নিয়ে কাজ করিনি, আমি কোন লোক নিয়োগ করিনি, আমি পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেছি যেটি কার্যকর হতে পারে। পদ্ধতিটির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সার্বিক অবস্থা নিয়ে আমি কাজ করেছি। সাধারণ মানুষ আমাকে একজন নিম্ন পর্যায়ের সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে জানে, আসল কথা হলো এটি সঠিক নয়, বিভ্রান্তিকর এমন তথ্য নিয়ে আমি কি বলতে পারি।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (এনএসএ) সাবেক সিস্টেম এ্যানালিস্ট ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন গত বছর মেতে সংস্থার গোপন ও বিস্তৃত ইলেকট্রনিক নজরদারি কর্মসূচীর খবর ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন। এর ফলে ৬১ বছরের ইতিহাসে এনএসএকে সবচেয়ে বড় বিতর্কের মুখে পড়তে হয়। স্নোডেন বর্তমানে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট ও ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় তিনি ওই তথ্য প্রকাশ করেন। তিনি শুধু সংগৃহীত তথ্যই প্রকাশ করেননি বরং এনএসএ কিভাবে টেলিফোন ও ইন্টারনেটে আড়িপেতে এসব তথ্য সংগ্রহ করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তার সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা ছিল, তিনি ঠিকাদারি ভিত্তিতে এনএসএর একটি ছোটখাটো চাকরি করেছেন। কিন্তু বুধবার প্রচারিত ওই সাক্ষাতকারে স্নোডেনের দাবি করেন, ছোট কোন ঠিকাদারি কাজ নয় বরং পুরোদস্তুর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা তিনি ছিলেন। তার সঙ্গে এজেন্সির শীর্ষ থেকে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত সকল স্তরে ভাল যোগাযোগ ছিল। তিনি কেবল একজন সাধারণ গোয়েন্দা ছিলেন না বরং দেশে বিদেশে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা তার হয়েছিল। স্নোডেন ওই সাক্ষাতকারে বলেন, তিনি এমনভাবে কাজ করেন যেন তিনি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন, আসলে তিনি সেখানে চাকরি করছেন না। তিনি আরও বলেন, যে নামে তিনি পরিচিত সেটি তার আসল নাম নয়। তিনি সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ), এনএসআই টেকনিক্যাল এক্সপার্ট ও ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিতে (ডিআইএ) প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন বলে জানান।
স্নোডেন বলেন, ‘আমি মানুষ নিয়ে কাজ করিনি, আমি কোন লোক নিয়োগ করিনি, আমি পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেছি যেটি কার্যকর হতে পারে। পদ্ধতিটির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সার্বিক অবস্থা নিয়ে আমি কাজ করেছি। সাধারণ মানুষ আমাকে একজন নিম্ন পর্যায়ের সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে জানে, আসল কথা হলো এটি সঠিক নয়, বিভ্রান্তিকর এমন তথ্য নিয়ে আমি কি বলতে পারি।
No comments:
Post a Comment