কায়সারের বিরুদ্ধে সাক্ষী ফুলু মিয়ার জেরা শেষ
যুদ্ধাপরাধী বিচার
স্টাফ রিপোর্টার ॥ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জাতীয় পার্টির সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ মোঃ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী মুক্তিযোদ্ধা ফুলু মিয়ার (৬৫) জেরার কার্যক্রম শেষ করেছে আসামিপক্ষ। ১৮তম সাক্ষীর জবানবন্দীর জন্য রবিবার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সাথে মানবতাবিরোধী মামলায় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৫তম সাক্ষী আকরাম হোসেনের জবানবন্দী টেন্ডার করেছে। সাক্ষীর জবানবন্দী টেন্ডার গ্রহণ শেষে এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণের জন্য আগামী ২ জুন পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১ ও ২ এ আদেশ প্রদান করেছেন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী মামলায় জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা সৈয়দ মোঃ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী মোঃ ফুল মিয়াকে জেরা করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী সোবহান তরফদার। এ সময় প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতান বেগম চমন। মামলার কার্যক্রম রবিবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে বলে জানান প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত। ওই দিন প্রসিকিউশনের পক্ষে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি। বুধবার এ সাক্ষী তার জবানবন্দী পেশ করেন। জবানবন্দী পেশ শেষে সাক্ষীকে জেরা শুরু করে আসামিপক্ষ।
সৈয়দ মোঃ কায়সারের বিরুদ্ধে একাত্তরে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণসহ ১৬টি অভিযোগে গত ২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠন করা হয়। গত ৯ মার্চ থেকে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। গত বছরের ১৫ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। এরপর ২১ মে কায়সারকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তিনি শর্তসাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন।
আজাহারুল ইসলাম
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে আটক জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৫তম সাক্ষী আকরাম হোসেনের জবানবন্দী টেন্ডার করেছে। বুধবার ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের ১৫তম সাক্ষী আকরাম হোসেন এর বক্তব্য তার আগে দেয়া ১৪তম সক্ষী সজল মাহমুদের মতো তিনিও একই ধরনের জবানবন্দী পেশ করবেন বলে প্রসিকিউটর তাকে টেন্ডার ঘোষণা করে। পরে ওই সাক্ষীকে জেরাও করেনি আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সুবহান তরফদার।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী মামলায় জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা সৈয়দ মোঃ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী মোঃ ফুল মিয়াকে জেরা করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী সোবহান তরফদার। এ সময় প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতান বেগম চমন। মামলার কার্যক্রম রবিবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে বলে জানান প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত। ওই দিন প্রসিকিউশনের পক্ষে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি। বুধবার এ সাক্ষী তার জবানবন্দী পেশ করেন। জবানবন্দী পেশ শেষে সাক্ষীকে জেরা শুরু করে আসামিপক্ষ।
সৈয়দ মোঃ কায়সারের বিরুদ্ধে একাত্তরে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণসহ ১৬টি অভিযোগে গত ২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠন করা হয়। গত ৯ মার্চ থেকে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। গত বছরের ১৫ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। এরপর ২১ মে কায়সারকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তিনি শর্তসাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন।
আজাহারুল ইসলাম
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে আটক জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৫তম সাক্ষী আকরাম হোসেনের জবানবন্দী টেন্ডার করেছে। বুধবার ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের ১৫তম সাক্ষী আকরাম হোসেন এর বক্তব্য তার আগে দেয়া ১৪তম সক্ষী সজল মাহমুদের মতো তিনিও একই ধরনের জবানবন্দী পেশ করবেন বলে প্রসিকিউটর তাকে টেন্ডার ঘোষণা করে। পরে ওই সাক্ষীকে জেরাও করেনি আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সুবহান তরফদার।
No comments:
Post a Comment