হনুর লন্কায় লক্ষ্মীরে পুজিবে ক্যামনে,কি আগুন কি আগুন!দ্যাকো,হাটে বাজারে আগুন নেগেচে!
সুন্দরবন ধ্বংস ,ভাবিও কি পরিণাম!হাতে গরম প্রমাণ অশণিসংকেতের! জাগো!হিমালয় রক্তাক্ত,নেপাল কি উত্তরকাশী কতদুরে! দিল্লী কাঁপিতেছে থর থর বারম্বার!কেয়ামত!
ঠাকুর গ্যাচে জলে,দ্যাশে আগুন নেগেচে!
ব্যবসা বাণিজ্য লাটে,ব্যাটা বিশ্বকর্মাকে চ্যাঙায়ে বিদায দিনু!জীবন জীবিকা শ্যাষ,উন্নযন আছে,চাষবাস শ্যাষ ,শিল্প লবডন্কা!
ওঠ ছ্যামড়ি ওঠ,ভিন দ্যাশে যাইবার লগে ট্রেইন ধরার লাগে!
জেনারেল সাহেভ গলত সলত কিচু কহিবেন,তাহা কি হইতে পারে- নির্লজ্জ যাহারা কুকুরেরও অধম,উচ্ছিষ্টে যাহাদের জীবন যাপন তাহারা কোন কালে ডাক ছাড়িয়া বাঘ ভাল্লুকের মত প্রতিবাদ করিবে,ইহা স্বপ্নেও ভাবিও না!বক্তব্যের সত্যতা নিয়া সন্দেহ নাই!
মদ কি কম পড়িয়াচে পাড়ায় পাড়ায় দেশি মদের দোকান সহ বার রেস্তরাঁ ঠেক সত্বেও,ভ্যাভ্যা কিরা কাঁদিযা কাটিয়া আত্মজীবনী তে মগ্ন হইবার আগে আত্মঘাতী জাতি ভাবিও!
পলাশ বিশ্বাস
সুন্দরবন ধ্বংস ,ভাবিও কি পরিণাম!হাতে গরম প্রমাণ অশণিসংকেতের!জাগো!
হিমালয় রক্তাক্ত,নেপাল কি উত্তরকাশী কতদুরে!দিল্লী কাঁপিতেছে থর থর বারম্বার!
সত্যি বড় দুর্গার দর্শন হইল বটেেকখান!
শ্যাষ বেলায় ধুনুচি নাচে কোমর হেলিয়ে দুলিয়ে ঠাকুর যকন জলে যাইব কি যাইব না,যকন মা জননীরা,ধর্ষণ আতন্কিত বুনরা সিন্দুর ক্যালার জোগাড় করত্যাছে কি রকেট ক্যাপসুল নিবেদিত শারদোত্সবে অবশেষে বহু বিজ্ঞাপিতসত্যি বড় দুর্গার দর্শন লাগিয়া ছাড়পত্র মিলিল এবং পুজা শ্যাষে ভিন দ্যাশে রুজি রুটির খৌঁজে শ্যালদা কিংবা কোলকাতা কিংবা হাওড়া অথবা শালিমার হইতে ট্রেইন ধরিবার হাগুতাড়া সত্বেও কি হুজুগ কি হুজুগ!দুগ্গা ঠকরুন মারিতেই জানেন,বাঁচাইব না কোনো হালায়!
মহিষাসুর মর্দিনী বাপের বাড়ি ছাইড়্যা কৈলাসে চলিলেন বা থাকিলেন সত্যি বড় দুর্গার মত ছোড দুর্গাদের বিসর্জনের পরও,কিন্তু মহিষাসুর বধ চলত্যাছে রম রমারম!মর মর মর!জাতের নামে বজ্জাতি কর আর মর
রমণ ও ধর্ষণে মম করতাছে জাপানী তেল সর্বত্র!
দ্যাকতে লাগে কি কোন ব্যাটা বেটি কতখান কাট ভাইঙ্গা শ্যাষ করচে!
মহুষাসুরের পুজো হয় দুর্গার সাথে সাথে,কিন্তু যে গুচ্ছের অসুর নিধন হইতাছে বাজারে ঘাটে,জীবন জীবিকায়,সে ব্যাটাদের পোঁদে লাথি ছাড়া কিচ্ছুই জোটে বিল্যা মনে ধরতেছি না কিচুই বটেক!
কোন একখান জেনারেল সাহেব কহিলেন কুকুর মরিল কি মারিল,কি বা আসে যায়!কুকুরেরও অধম যাহারা,গোলাম প্রভুদের,তাহাদের কাহিনী কহতব্য নয়!
জেনারেল সাহেভ গলত সলত কিচু কহিবেন,তাহা কি হইতে পারে- নির্লজ্জ যাহারা কুকুরেরও অধম,উচ্ছিষ্টে যাহাদের জীবন যাপন তাহারা কোন কালে ডাক ছাড়িয়া বাঘ ভাল্লুকের মত প্রতিবাদ করিবে,ইহা স্বপ্নেও ভাবিও না!বক্তব্যের সত্যতা নিয়া সন্দেহ নাই!
মদ কি কম পড়িয়াচে পাড়ায় পাড়ায় দেশি মদের দোকান সহ বার রেস্তরাঁ ঠেক সত্বেও,ভ্যাভ্যা কিরা কাঁদিযা কাটিয়া আত্মজীবনী তে মগ্ন হইবার আগে আত্মঘাতী জাতি ভাবিও!
এমনডা হইলে,অসুর বধের ল্যাঠা ববে ই চুকে বুকে যাইত!
হনুর লন্কায় লক্ষ্মীরে পুজিবে ক্যামনে,কি আগুন কি আগুন!
দ্যাকো,হাটে বাজারে আগুন নেগেচে!
ঠাকুর গ্যাচে জলে,দ্যাশে আগুন নেগেচে!
ব্যবসা বাণিজ্য লাটে,ব্যাটা বিশ্বকর্মাকে চ্যাঙায়ে বিদায দিনু!
জীবন জীবিকা শ্যাষ,উন্নযন আছে,চাষবাস শ্যাষ ,শিল্প লবডন্কা!
ওঠ ছ্যামড়ি ওঠ,ভিন দ্যাশে যাইবাল লগে ট্রেইন ধরার লাগে!
সংবাদে প্রকাশঃ
ধনদেবীর পুজোয় আকাশছোঁয়া বাজার দর,চব্বিশ ঘন্টা উবাচঃ
আজ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। ধনদেবীর আরাধনায় মেতেছেন রাজ্যবাসী। বারোয়ারি প্যান্ডেলের পাশাপাশি বাড়িতে বাড়িতেও চলছে লক্ষ্মী আরাধনার প্রস্তুতি। তবে ফুল, ফল থেকে শুরু করে সবজি। সবকিছুরই দাম চড়া হওয়ায় বাজারে গিয়ে হাত পুড়ছে মধ্যবিত্ত বাঙালির।
সবে দুর্গাপুজো গিয়েছে। খরচও হয়েছে বেশ। এই পরিস্থিতিতে মাসের শেষে লক্ষ্মীপুজো, মাথা ব্যথা বাড়িয়েছে মধ্যবিত্তদের। অগ্নিমূল্য বাজারদর৷
এবার এক নজরে দেখে নিন বাজার দরগুলি............
আপেল ১০০-১২০টাকা কিলো, মুসাম্বি ১০-১২ টাকা জোড়া, কলা ৮৫ টাকা প্রতি ডজন, পানিফল ৫০টাকা কিলো, পেয়ারা ৬০-৮০ টাকা কিলো এবং ৩০-৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে নারকেল।
ফলের বাজার দরের পাশাপাশি আকাশছোঁয়া দাম ডালের। মুগ ডাল ১৩০-১৫০ টাকা, মুসুর ডাল ১২০টাকা, বিউলির ডাল ১৫০টাকা এবং ১৮০ টাকা কেজি দরে বিকোচ্ছে অরহর ডাল।
বাজার আগুন হওয়ার ফলে রীতিমত নাজেহাল বাঙালি। কিন্তু ধনদেবীকে তুষ্ট করার জন্য আপাতত দরের দিকে মাথা না ঘামিয়ে অবাধে চলছে কেনা বেচা।
No comments:
Post a Comment